অন্তরা কয়েকদিন যাবত জ্বরে আক্রান্ত, বমিও হচ্ছে। এমতাবস্থায় তার মা তাকে কিছুক্ষণ পরপর পানীয় খেতে দিচ্ছেন।
খাদ্যের যে উপাদানটি ঘণীভূত শক্তির উৎস, সেটির ওপর পাকস্থলির গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত একটি এনজাইম ক্রিয়া করে। এর ফলে উৎপন্ন হয় গ্লিসারল ও ফ্যাটি এসিড।
মাছ, মাংস, ডিম, দুধ প্রভৃতি খাদ্যের পরিপাক ক্রিয়া পাকস্থলিতে শুরু হয় এবং শেষ হয় ক্ষুদ্রান্ত্রে।
সোহান রুটি, আলুর তৈরি খাবার ও মিষ্টি জাতীয় খাবার খেতে পছন্দ করে। এ জাতীয় খাদ্যের পরিপাক ক্ষুদ্রান্ত্রে সম্পূর্ণ হয়।
আবিদ, ইমন ও ফাইজা তিন বন্ধু। আবিদ নিয়মিত খেলাধুলা করে। তার শরীর দৃঢ় পেশিবহুল। ইমন আবিদের চেয়ে খাটো। তিনজনের মধ্যে আবিদের মৌল বিপাক হার বেশি।
সেজুতি গর্ভবতী। ঘরের হালকা কাজ করার পাশাপাশি তিনি নিয়মিত অফিসও করেন। তিনি সঠিক নিয়মে খাওয়া দাওয়া করেন বলে সুস্থ আছেন।
নাঈম প্রতিদিন বিকালে তার বন্ধুদের সাথে খেলাধুলা করে। এতে করে একদিকে যেমন সে সুস্থ থাকে, অন্যদিকে তার মনও ভালো থাকে।
পূর্ণতার বয়স ১৬ বছর। এসময় তার শক্তি চাহিদা বেশি বলে তার মা তার খাদ্য পরিকল্পনার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করেন।
আফসার সাহেবের বয়স ৬৫ বছর। তার মেয়ে তার শারীরিক চাহিদা অনুযায়ী খাদ্য পরিকল্পনা করেন। তিনি সেই অনুযায়ী খাদ্য গ্রহণ করেন।
হামিদার ৬ মাস বয়সী একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। ডাক্তার হামিদাকে তার সন্তানের উপযোগী একটি পরিপূরক খাদ্যতালিকা করে দিয়েছে।
আজহার সাহেব আলসারে আক্রান্ত। তিনি কোনো নিয়ম মেনে চলেন না। ভাজা ও মসলাযুক্ত খাবার, চা-কফি অনেক বেশি পরিমাণে খেয়ে থাকেন। ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার তাকে বললেন তিনি পাকস্থলির ক্ষয়জনিত রোগে আক্রান্ত।
রাফি শাকসবজি খেতে চায় না। সে পানিও খুব কম খায়। সে ৪/৫ দিন পর পর মলত্যাগ করে।
দুই দিন যাবত নিরবের তলপেটে ব্যথা হয়। বার বার পায়খানার বেগ হয়। সারাদিনে তার ১০-১২ বার পায়খানা হয়। তার মা তার পথ্যের ব্যবস্থা করেছেন।
শায়লার বাবা একজন শিক্ষক এবং মা গৃহিণী। শায়লা তার মায়ের কাছে রান্না শিখতে গেলে তার বাবা বলেন কিছু খাদ্য রান্না না করে খেলে তা আমাদের শরীরে কাজে লাগে না।
নাদিয়া রান্নার সময় সব সময় সঠিক পদ্ধতি মেনে চলে। সে একদিন রান্না করার সময় তার বুয়াকে বলল এসব খাবার সুসিদ্ধ করতে হয় নয়তো হজমে সমস্যা হয়।
কাওসার একজন গরীব কৃষক। সে প্রায়ই তার জমির খেসারির ডাল খায়। রান্নার জন্য নিজের ভাঙ্গানো সরিষার তেল ব্যবহার করে। কিছুদিন যাবত তার শরীর বেশ অসুস্থ লাগছে।
সুফিয়া বেগম তার পরিবারের স্বাস্থ্য বিবেচনায় নিজেই বাজার করেন, রান্না করেন, পরিবেশন করেন এবং খাদ্য সংরক্ষণ করেন। তার পরিবারের সকলেই সুস্বাস্থ্যের অধিকারী।
Read more